Tutorial
আপনাদের এবং আমার উপকারের জন্য এই ব্লগটি তৈরি করা হয়েছে । এখানে অনেক Tutorial আছে যা আপনাদের
এবং আমার কাজে লাগবে । এখান থেকে আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ।
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ১ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ২ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৩ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৪- click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৫- click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৬- click juboroy
এবং আমার কাজে লাগবে । এখান থেকে আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ।
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ১ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ২ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৩ - click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৪- click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৫- click juboroy
Html দিয়ে ওয়েবসাইট পর্ব ৬- click juboroy
বর্তমানে যারা অনলাইনের সাথে জড়িত, তাদের সাথে ওয়ার্ডপ্রেসকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেবার মতো কিছু অবশিষ্ঠ নেই। কিন্তু এই পোস্ট নতুনদের জন্য যারা ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে শিখতে আগ্রহী।
ওয়ার্ডপ্রেস কি?
ওয়ার্ডপ্রেস হল বর্তমান সময়ের সর্বাধিক জন্যপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্লগিং সফটওয়্যার। যার মাধ্যমে অতি অল্প সময়ে একটি সুন্দর ব্লগ তৈরি করা যায়। ২০০৩ সালের ২৭শে মে ম্যাট মুলেনওয়েগ এটি প্রাথমিকভাবে প্রকাশ করেন। বর্তমানে হাজার হাজার সেচ্ছাশ্রমী এই প্লাটফর্ম এর মান উন্নয়নের কাজ করে চলেছেন।
কেন ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করবো?
বিশ্বের অধিকাংশ ব্লগই বর্তমানে এই প্লাটফর্ম ব্যাবহার করছে । ওয়ার্ডপ্রেসকে
ব্যাবহারের প্রধান কারন হচ্ছে এটি ওপেন সোর্স ভিত্তিক একটি কনটেন্ট
ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ফলে যেকোনো ব্যাক্তি তার পছন্দমত এটিকে সাজাতে পারে, পছন্দ মত আপডেট তৈরি করতে পারে। মোট কথা ব্যবহারকারীদের সুবিধার্তে এটিকে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। পিএইচপি,
মাইএসকিউএল বা এইচটিএমএল এক্সপার্টরা পূর্বে ব্লগ ডিজাইন করতে অনেক
পরিশ্রম করতো কিন্তু বর্তমান প্রযুক্তির উন্নয়নে এধরনের একটি ওপেন সোর্স
ভিত্তিক আকর্ষণীয় প্লাটফর্ম সত্যি প্রশংসার দাবিদার ।
ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা কোনো প্রকার মাইএসকিউএল, পিএইচপি, এইচটিএমএল বা কোডের জ্ঞান ছাড়াই ওয়েবসাইট বা ব্লগ কয়েক দিনেই তৈরী করা সম্ভব। সার্চ ইঞ্জিন এক্সপার্টদের কাছে এটি সবচেয়ে ভালমানের সিএমএস কারন অতি সহজেই এর কন্টেন্ট সার্চ ইঞ্জিন পড়তে পারে। এবং খুব দ্রুত এটি লোডিং হয়। ওয়ার্ডপ্রেস সফটওয়্যারটি ওপেনসোর্স এবং বিনামূল্যে পাওয়া যায়।এছাড়াও বিনামূল্যে অজস্র প্লাগইন, উইডজেট এবং থীম পাওয়া যায় যা আপনার ব্লগকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলবে।
যারা প্রোগ্রামিং জানেননা তারা এর বিভিন্ন টুলস দিয়ে সহজেই এর মানোন্নয়ন করতে পারবেন। পরিশেষে, ওয়ার্ডপ্রেস
হচ্ছে বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট
সিস্টেম যা আপনার ব্লগকে করে তুলবে আকর্ষণীয় ও সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব।
অনলাইনের জগৎ এ জুমলা অতিপরিচিত একটি সিএমএস। আমি নিশ্চিত প্রায় সবাই এই সম্পর্কে জানেন অথবা নামশুনেছেন। অনেকেই হয়ত ব্যবহার করেছেন এছাড়া জনপ্রিয় অনেক ওয়েবসাইটইজুমলাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আমাদের দেশেও বিভিন্ন ওয়েবসাইটে সিএমএসহিসেবে জুমলার ব্যবহার লক্ষ্যনীয়।
যাইহোক, প্রথমেই বলেছি জুমলা একটি CMS বা কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (Content Management System)। এরকম আরো একটি জনপ্রিয় সিএমএস হচ্ছেওয়ার্ডপ্রেস যা মূলত ব্লগ প্লার্টফর্ম হিসেবে অধিক ব্যবহৃত হয়। বলাইবাহুল্য জুমলা এবং ওয়ার্ডপ্রেস উভয় সিএমএস গড়ে উঠেছে অতি জনপ্রিয়সার্ভার সাইড ল্যাঙ্গুয়েজ পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল ডাটাবেজ এর উপর।
জুমলাকেব্যবহার করে খুব সহজেই সম্পূর্ন নিজস্ব একটি ডাইনামিক ওয়েবসাইট গড়ে তোলাসম্ভব। বেশ কিছু জনপ্রিয় সংস্থা এবং ওয়েবসাইট জুমলা ব্যবহার করছে এরমধ্যে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, লিনাক্স ফাউন্ডেশন এবং জনপ্রিয় গাড়িপ্রস্তুতকারক সংস্থা মিৎসুবিশি এবং পোর্শের বিভিন্ন ওয়েবসাইট উল্লেখযোগ্য।
জুমলা ব্যবহার করে যে ধরনের ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব –
১) অনলাইন ম্যাগাজিন বা সংবাদপত্র
২) ইকমার্স বা যেকোন ব্যাবসায়িক ওয়েবসাইট।
৩) বিভিন্ন দাতব্য সংস্থার ওয়েবসাইট
৪) স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
৫) কর্পোরেট ওয়েবসাইট অথবা পোর্টাল।
৬) কমিউনিটি ওয়েবসাইট।
৭) ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট।
৮) সোশ্যাল নেটওয়ার্ক।
এছাড়া আরো অনেক ধরনের ওয়েবসাইট তৈরী করা সম্ভব যা সম্পূর্ন আপনার উপর নির্ভরকরে। ফেসবুকের মত জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মত সম্পূর্নব্যাতিক্রমধর্মী যেকোন ওয়েবসাইটই জুমলা ব্যবহার করে তৈরী করা যায়।
যেসব কারনে জুমলা ব্যবহার করা উচিত –
১) জুমলা সম্পূর্নই বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। এটি সম্পূর্ন ফ্রীতে ডাউনলোড যায়।
২) এটি ওপেন সোর্স তাই একে ডেভেলপ করাও সম্ভব।
৩)ওপেন সোর্স হওয়ার কারনে এটি তুলনামূলক দ্রুত আপডেট হয় তাই এর পূর্ববর্তীসংষ্করনে থেকে যাওয়া সমস্যার দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়।
৪)ইন্টারনেটে জুমলার জন্য প্রচুর টেমপ্লেট ও এক্সটেনসন বিনামূল্যে পাওয়াযায় যা দিয়ে ওয়েবসাইটকে আরো আকর্ষনীয় এবং আধুনিক বৈশিষ্ঠ্যপূর্ন করে তোলা যায়।
৫) একটি ওয়েবসাইটে খুব দ্রূত এবং সহজে পরিচালনা করা যায়।
৬) সাধারনভাবে পরিচালনার জন্য খুব বেশি টেকনিক্যাল জ্ঞানের প্রয়োজন হয় না।
৭) এছাড়া ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য জুমলা খুবই সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র।
৮) জুমলা দিয়ে তৈরী করা ওয়েবসাইট ডেভেলপ করার জন্য জুমলা ডেভেলপার খুবই সহজলভ্য।
জুমলা ডাউনলোড করতে পারবেন – http://www.joomla.org/download.html